Thursday, April 23, 2020

করোনার সময়ে জরুরি সাহায্য পেতে ফোন করুন

source: prothom-alo [skip the ad]


 Make Money From Home Free (Just Click)


করোনার সময়ে জরুরি সাহায্য পেতে ফোন করুন
সর্দি-কাশি ও জ্বরে চিকিৎসকের পরামর্শ

জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর)

নম্বর: ১০৬৫৫ ও ০১৯৪৪৩৩৩২২২

ই–মেইল: iedcrcovid19@gmail.com

করোনাবিষয়ক তথ্য পেতে এবং সম্ভাব্য আক্রান্ত ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য দিতে ওয়েবসাইট: corona.gov.bd

স্বাস্থ্য বাতায়নের হটলাইন নম্বর ১৬২৬৩

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের  হটলাইন নম্বর ৩৩৩

সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগের নম্বর: ০১৭৬৯০৪৫৭৩৯

মিথ্যা বা গুজব প্রচারের বিষয়টি নজরে এলে

৯৯৯  অথবা ৯৫১২২৬৪, ৯৫১৪৯৮৮

দাফন কার্যক্রমে সহায়তা পেতে

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত দুই যুগ্ম সচিবের

মুঠোফোন নম্বর: ০১৭১২০৮০৯৮৩ ও ০১৫৫২২০৪২০৮

করোনা পরিস্থিতিতে সহায়তার জন্য

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টারে ফোন বা এসএমএস করা যাবে, প্রতি দিন এবং যেকোনো সময়। টোল ফ্রি নম্বর: ১০৯

মনঃসামাজিক সহায়তা সেল

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে মনঃসামাজিক সহায়তা সেল চালু করেছে। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টার মধ্যে ফোনকলের মাধ্যমে সেবা মিলবে।

ফোন:  ০১৮১১৪৫৮৫৪১ও০১৮১১৪৫৮৫৪২

মুঠোফোনে দন্ত রোগের চিকিৎসা

মুখ ও দাঁতের চিকিৎসা পেতে বাংলাদেশ ডেন্টাল সোসাইটির সদস্যদের মুঠোফোনে যোগাযোগ করে চিকিৎসা নেওয়া যাবে।

 নম্বর: ০১৭১১১৩৬৩৬২, ০১৭৪১৪৯০১৩৪, ০১৭১১৫৪০০৪৫, ০১৭১১৯৩৭৫৯০, ০১৭১১৮০০০৪৯, ০১৭১২৪৮৬৫৪৮ ০১৭১৫০৭৫৭৪০, ০১৭১৭২১১১০৫, ০১৮১৭৫৪১০০৫ ও ০১৮১৭০৯৪৩৩১

জরুরি ত্রাণ পেতে

ঢাকা জেলা প্রশাসনের হটলাইন: ০২৪৭১১০৮৯১, ০১৯৮৭৮৫২০০৮

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন: ০১৭০৯৯০০৭০৩, ০১৭০৯৯০০৭০৪

 ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের পরামর্শ সেবা

পাঁচটি অঞ্চলে করোনাভাইরাস–সংক্রান্ত চিকিৎসা তথ্য ও পরামর্শ সেবা চালু।

মগবাজার: ৯৩৫৫২৭৭, মোহাম্মদপুর: ০১৩১১-৯৪৬৪৩২, মাজার রোড, মিরপুর: ০১৩০১-৫৯৬৮৩৯,
বর্ধিত পল্লবী, মিরপুর: ০১৭৭০-৭২২১৯৪ এবং উত্তরা: ০১৩১৪-৭৬৬৫৪৫

Thursday, June 30, 2016

তাশাহহুদ (আত্তাহিয়্যাতু) এর ইতিহাস :

আমরা যারা নামাজ পড়ি, সকলেই জানি নামাজের দ্বিতীয় ও চতুর্থ রাক’য়াতের শেষে-
তাশাহহুদ পড়া ওয়াজিব। কিন্তু জানা আছেকি তাশাহহুদ এর ইতিহাস?
কি পড়ি আমরা তাশাহহুদ এর মধ্যে ? আসুননা, আমরা আজকে জানার চেষ্টা করি
তাশাহহুদ এর অর্থ আর ইতিহাস।

শুরুর কথা.............
হযরত খাদিজা (রাঃ) ইন্তেকাল করেছেন।
মক্কার মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় লাভ করলেও,,,
অধিকাংশই মুশরিক রয়ে গেছে। তাই রাসুল (সাঃ) এর মনে অনেক ব্যাথা।
দিনে দিনে রাসুলের (সাঃ) প্রতি কোরাইশদের অত্যাচারের মাত্রাও বেড়ে গেছে।

এমন অবস্থায় আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন রজব মাসের এক মহিমাম্বিত রজনীতে
এশার নামাজের পর তার প্রিয় বন্ধুকে হযরত জিব্রাইল (আঃ) এর মাধ্যমে তার সান্ধিধ্যে ডেকে নিলেন, যা ইতিহাসে মে’রাজ নামে পরিচিত।

রাসুল (সাঃ) বায়তুল্লাহ হয়ে বায়তুল মোকাদ্দাস, অতপর উর্দ্ধজগতের সফর শুরুকরলেন।

বোরাক নামক বেহেশতি বাহনে চড়ে প্রথম আসমান, দ্বিতীয় আসমান, তৃতীয় আসমান করে অতপর সিদরাতুল মুনতাহায় পৌছলেন। এ পর্যন্ত হযরত জিব্রাইল (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর সাথী হলেন।

সিদরাতুল মুনতাহাতে গিয়ে হযরত জিব্রাইল (আঃ) রাসুল (সাঃ) এর কাছ থেকে বিদায় নিলেন।

আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন তার বন্ধুরজন্য বোরাকের থেকেও গতি সম্পন্ন বাহন ‘রফরফ’ পাঠিয়ে দিলেন। এ বাহনে চড়ে রাসুল(সাঃ) আল্লাহর নূরের সত্তর হাজার পর্দা অতিক্রম করে মহান প্রভুর দরবারেগিয়ে পৌছলেন। দুজন দুজনার খুব নিকটবর্তী হলেন।

আল্লাহ হলেন মেজবান আর আমার নবী (সাঃ) হলেন মেহমান। সুন্নত তরীকা হলো মেহমানকারো বাড়িতে গেলে মেজবানের জন্য কিছু তোহফা/উপহার নিয়ে যাওয়া। স্বয়ং আল্লাহতায়ালার সাথে সাক্ষাতে গেছেন তার প্রিয় রাসুল (সাঃ), তিনি কি নিয়ে যেতে পারেন?

আল্লাহতো দুনিয়াবী কোন কিছুর মুখাপেক্ষী নন। তাহলে?

আল্লাহর হাবীব জনাবে মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যখন আল্লাহর খুবই নিকটবর্তী হলেন,
এমনকি তাদের মাঝে একটি রশি বা একটি ধনুকের সমান জায়গার ব্যাবধান ছিলো তখন-

শ্রেষ্ঠ তোহফা হিসেবে পড়লেন.
"আত্তাহিয়্যাতু লিল্লাহি ওয়াসসালাওয়াতু ওয়াত্তয়্যিবাত"

“সকল মর্যাদাব্যঞ্জক ও সম্মানজনক সম্বোধন আল্লাহর জন্য। সমস্ত শান্তি, কল্যাণ ও প্রাচুর্যের মালিক একমাত্র আল্লাহ। সব প্রকার পবিত্রতার মালিকও তিনি।”

এক কথায় রাসুল (সাঃ) আর্থিক, শারিরীক ও মৌখিক সব ধরনের ইবাদাত একমাত্র আল্লাহর জন্য তোহফা হিসেবে পেশ করলেন।

অতপর আল্লাহ তায়ালা রাসুল (সা.) কে তিনটি জিনিষ দিলেন এভাবে-

"আসসালামু আ’লাইকা আইয়্যুহান নাবিয়্যু ওয়ারাহমাতুল্লহিওয়াবারাকাতুহু"

হে নবী! আপনার প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক, আল্লাহর অনুগ্রহ ও বরকত বর্ষিত হোক।

উম্মতের কান্ডারী নবী (সাঃ) এমন মিলন মুহুর্তেও তার উম্মতকে ভুলেন নাই।

আল্লাহর অনুগ্রহ তার উম্মতের জন্যও চেয়ে নিলেন এভাবে-

"আসসালামু আ’লাইনা ওআ’লা- ই’বাদিল্লাহিস সলিহীন"

আমাদের প্রতি এবং আল্লাহর সকল নেক বান্দাহদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক।
আল্লাহ এবং তার রাসুল (সাঃ) এর এমন মধুরআলোচনা শুনে আরশবাহী-
সকল ফেরেশাতাগণ সমস্বরে একত্রে বলে উঠলেন-

"আশহাদু আন লা- ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াশহাদু আন্না মোহাম্মাদান আ’বদুহু ওয়ারাসুলুহু"

আমি সাক্ষ্য দিতেছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই। আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি মোহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর বান্দাহ এবং রাসুল।

আল্লাহ পাক রাব্বুল আ’লামিন, রাসুল (সাঃ) এবং ফেরেশতাদের এমন সম্মিলিত
কথোপকথনই হয়ে গেলো তাশাহহুদ, যা মে’রাজের রজনীতে আল্লাহর পক্ষ থেকে তোহফা হিসেবে পাওয়া পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজ সহ প্রত্যেক নামাজের দুই রাকাত বা চার রাকা’তের বৈঠকে পড়া ওয়াজিব।

Thursday, June 23, 2016

ঝামেলা ছাড়াই ট্রেনের টিকিট

মুঠোফোনের মাধ্যমে ট্রেনের টিকিট সংগ্রহের এই পদ্ধতিটি অনেকের কাছেই অজানা। তবে প্রক্রিয়াটি বেশ সোজা।

রেলওয়ে সূত্র জানায়, দেশের শীর্ষ দুটি মুঠোফোন অপারেটর গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক এই সেবা দিচ্ছে। সেবা পাওয়ার জন্য এই দুটি প্রতিষ্ঠানের যেকোনোটির একটি নম্বর থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। রেজিস্ট্রেশনের জন্য ইংরেজি বর্ণে ‘TKET’ লিখে ‘1200’ নম্বরে এসএমএস করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন শেষ হলে গ্রাহক চার সংখ্যার একটি পিন নম্বর পাবে। পরে যেকোনো সময় টিকিট কিনতে ওই পিন নম্বর ব্যবহার করতে হবে।

রেলওয়ের ওয়েবসাইটে মুঠোফোনে টিকিট কেনার পুরো প্রক্রিয়ার বর্ণনা রয়েছে। সেখানকার তথ্য অনুযায়ী, টিকিট কেনার আগে গ্রাহককে তাঁর মুঠোফোনে প্রয়োজনমতো টাকা রিচার্জ করে নিতে হবে। অর্থাৎ, টিকিট কেনার মতো পর্যাপ্ত টাকা মুঠোফোনে থাকতে হবে। এরপর ১২টি সহজ ধাপে টিকিট কেনার প্রক্রিয়া শেষ করতে হয়।

প্রথমে ‘*131#’ লিখে ডায়াল করতে হবে। এরপর ধারাবাহিকভাবে অপশনগুলো আসবে। সেগুলো একটার পর একটা বেছে নিতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপে অপশনে ‘বুক ট্রেন টিকিট’, ‘পারচেজ ট্রেন টিকিট আফটার বুকিং’ ও ‘পারচেজ ট্রেন টিকিট’–এর যেকোনো একটি বেছে নিতে হবে।

তৃতীয় ধাপে গ্রাহকের পিন নম্বর লিখতে হবে।

পরের ধাপগুলোতে যথাক্রমে যাত্রার তারিখ, যাত্রা শুরুর নির্ধারিত স্টেশন, গন্তব্য স্টেশন, ট্রেনের নাম, টিকিটের আসনের শ্রেণি, যাত্রীসংখ্যা ও তাঁদের বয়স বেছে নিতে হবে।

সবশেষে আসবে নির্ধারিত টিকিটের দাম। সেটি বেছে নেওয়ার পর মুঠোফোন থেকে সমপরিমাণ টাকা কেটে নেবে অপারেটর। এরপর একটি এসএমএস আসবে, যাতে থাকবে একটি কোড নম্বর। এসএমএসসহ ওই কোড নম্বরটি রেলস্টেশনের নির্ধারিত কাউন্টারে অথবা সংশ্লিষ্ট মুঠোফোন অপারেটরের নির্ধারিত কাউন্টারে দেখিয়ে টিকিট সংগ্রহ করা যায়।

কমলাপুর রেলস্টেশনের ব্যবস্থাপক সিতাংশু চক্রবর্তী বলেন, রেলের মোট টিকিটের ২৫ ভাগ অনলাইন ও মুঠোফোনের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়। ঈদের সময়ও এভাবে টিকিট বিক্রি হয়। একজন ক্রেতা সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারেন।




Monday, March 21, 2016

সময়

অফিসে আমার আর সাইফ ভাই এর টেবিল ঠিক মুখোমুখি । দুই জন কে সারাক্ষন পিসি তে কাজ করতে হয়, সভাবতই মনিটরের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয় । আমাদের আই কন্টাক্ট টা এই জন্য একটু বেশি হয়। আমাদের বস প্রায় বলে এই দুইটা সারাক্ষন দুই জনের দিকে তাকায় থাকে J  এদের একটা মেয়ে হইলে এত দিনে নির্ঘাত বিয়ে করে ফেলতো। যাই হোক আমাদের কাজের জন্য দুই জন কে অনেক বার কনফারেন্স রুমে মিটিং করতে হয় , মিটিং আর কি করি কাজ করতে ইচ্ছে না করলে অনেক গুলো ফাইল নিয়ে বসে আড্ডা দেই। আজ সাইফ ভাই ইশারা দিয়ে কনফারেন্স রুমে যেতে বল্লো ।দুই জন গিয়ে বসে শুরু করলাম আড্ডা। কেউ আসলে ফাইল ঘাটাঘাটি করা শুরু করি।

বাতাসে একটা খবর ভেসে আসলো , একজন কলিগের বউ ভেগে গেছে. তারা পালিয়ে বিয়ে করেছিল এখন বউ তার কাছ থেকে পালিয়েছে , এইটা কিছু হইলো
আমি বুঝলাম না এত প্রেম তাদের ভিতর, বাবা মা সব কিছু ছেড়ে যার হাত ধরে বেড়িয়ে পরেছিল তাকে ছেড়ে যেতে একটুও বুক কেপে উঠলো না
নমি তুমি ওরে চিনো না , ব্যাটা ব্যক্কল। আরে তুই পালিয়ে বিয়ে করছিস ভালো কথা, শ্বশুর বাড়িতে প্রথমবার লাত্থি খাবি , ক্ষেত্র বিশেষে বন্দুকের দৌড়ানিও খাবি, পরেরবার খাবি ধমক তারপর ধিরে ধিরে মেনে নিবে , সে বিয়ে করেছে দুই বছরের মতো এখনো শ্বশুর বাড়িতে যোগাযোগ করে নাই। বউ আর কত দিন তোর এই রকম আচরন মেনে নিবো ?
থাক কারো পার্সোনাল ব্যাপার নিয়ে কথা বলতে ভালো লাগে না
আরে এই খানে কেউ নাই এই জন্যই তো বলছি
বাদ দেন ।

Wednesday, March 16, 2016

বাবা

আমাদের শর্মির বাবা চিটাগাং স্টিল মিলের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান হিসাব কর্মকর্তা আজিজুল হক চাচা আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। ইন্নালিল্লাহে......রাজিউন। 

দুপুর থেকেই খবর টা পাওয়ার পর থেকে শর্মি কে খুব মনে পরছে। কিভাবে নিজেকে সামলাচ্ছে? এই রকম মুহুর্তে কি হয় আমি অনুভব করতে পারি।আমিও যে শর্মির মতোই বাবা হারা্নোর যন্ত্রনা নিয়ে বেচে আছি।আমি এখনো নিজেকে ভুলিয়ে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। ভালো থাকার জন্য সব ইমোশন আমি ফেলে দিয়েছি। সব ভুলেও কি ভুলতে পেরেছি ? কি জানি হয়তো শর্মি নিজেকে বুঝাবে,নিজেকে স্বাভাবিক রাখবে ,আমি প্রার্থনা করি শর্মির জন্য ,তার পুরা ফ্যামেলির জন্য চাচার জন্য। আল্লাহ ওদের সবাই কে স্বাভাবিক জীবনে ফিরার তৌফিক দিক। 

শর্মির মতোই আমার জীবনের ভয়ঙ্কর কঠিন দিন ছিল ৩ মে ,২০০৯ । সেই দিন ঘুম ভাংলো একদম সকাল ছয়টায়,একটা ফোন আসলো, শাহ আলমের কল দেখে লাফ দিয়ে উঠি। ও ভাইয়ার ফ্রেন্ড ।শাহ আলম কি বলে যাচ্ছে মাথায় ঢুকছে না। আমার মাথায় তখন বেলভিউ হসপিটালের বেডে থাকা আমার বাবার কথা ঘুরপাক খাচ্ছে ।

লুঙ্গি মামা

ঘটনা শুনেছি আমার এক স্যারের কাছে। স্ট্যাডি ট্যুরে টিচাররা স্টুডেন্টদের অনেক কাছে চলে আসে ,আমরা কক্সবাজার থেকে টেকনাফ হয়ে সেন্টমার্টিনে যাবার পথেই আমরা আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া গল্প গুলো সবার সাথে শেয়ার করছিলাম ,রবিউল হায়দার স্যার আমাকে পুরা ট্যুর নিয়ে অনেক যন্ত্রণা দিয়েছিল স্যার কে একটু বেকায়দায় ফেলার খুব ইচ্ছে ছিল তাই স্যার কে এক রকম জোর করে আমাদের আসরে ধরে নিয়ে আসি , স্যার কে বলতে বাধ্য করার আগেই শুরু করে দেয় একের পর এক গল্প ,কখনো কখনো স্যার এর গল্প শুনে মেয়েদের পর্যন্ত কানে হাত দিতে হয়েছে।

রবিউল হায়দার স্যারের মামার বাড়ি চাঁদপুর। মামা কোন কাজের কাজি ছিল না ,সারা দিন পুকুত পাড়ে টোটো করেই ঘুরে বেড়ানো ছাড়া আর কোন কাজ করতোনা, এই জন্য নানার কাছে প্রতিদিন ধমক শুনতে হতো। গ্রামের বাড়িতে মামা খুব ভালো সাঁতার কাটতে পারতো, এক ডুব দিয়ে পুকুরের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত গিয়ে পুরো গ্রামে হইচই ফেলে দিয়েছিল।মামা এর সাথে আরো কিছু যোগ করেছিল,পুকুরের কোল ঘেসে একটা বিশাল আম গাছ ছিল ঐটার উপরে উঠে ডিগবাজি দিতে দিতে পুকুরে ঝাপ দেয়ার কৌশল খুব দ্রুত রপ্ত করে ফেলেছে। মামার এই কৌশল দেখার জন্য অনেক দূর দুরান্ত থেকে লোক জন আসতে শুরু করেছে গ্রামে। দিন দিন মামা জনপ্রিয় হতে শুরু করেছে।

Thursday, February 18, 2016

আমি একজন মা। এই পৃথিবীর অতিসাধারণ এক মা।

অসাধারন একটি লেখা। আশাকরি ভালো লাগবে
এক ভদ্র মহিলা পাসপোর্ট অফিসে এসেছেন পাসপোর্ট করাতে।
অফিসার জানতে চাইলেন- আপনার পেশা কি?
মহিলা বললেন, আমি একজন মা।
আসলে ,শুধু মা তো কোনো পেশা হতে পারেনা।
যাক, আমি লিখে দিচ্ছি আপনি একজন গৃহিনী।
মহিলা খুব খুশী হলেন। পাসপোর্টের কাজ কোনো ঝামেলা ছাড়াই শেষ হলো। মহিলা সন্তানের চিকিৎসা নিতে বিদেশ গেলেন। সন্তান সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসলো।

অনেকদিন পরে, মহিলা দেখলেন পাসপোর্টটা নবায়ন করা দরকার। যেকোনো সময় কাজে লাগতে পারে। আবার পাসপোর্ট অফিসে আসলেন। দেখেন আগের সেই অফিসার নেই। খুব ভারিক্কি, দাম্ভিক, রুক্ষ মেজাজের এক লোক বসে আছেন।
যথারীতি ফর্ম পূরণ করতে গিয়ে অফিসার জানতে চাইলেন-
আপনার পেশা কি?
মহিলা কিছু একটা বলতে গিয়েও একবার থেমে গিয়ে বললেন-
আমি একজন গবেষক। নানারকম চ্যালেঞ্জিং প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করি। শিশুর মানসিক এবং শারিরীক বিকাশ সাধন পর্যবেক্ষণ করে,সে অনুযায়ী পরিকল্পণা প্রণয়ন করি। বয়স্কদের নিবিড় পরিচর্যার দিকে খেয়াল রাখি। সুস্থ পরিবার ও সমাজ বিনির্মাণে নিরলস শ্রম দিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামোগত ভিত মজবুত করি। প্রতিটি মূহুর্তেই আমাকে নানারকমের চ্যালেঞ্জের ভিতর দিয়ে যেতে হয় এবং অত্যন্ত দক্ষতার সাথে তা মোকাবিলা করতে হয়। কারণ,আমার সামান্য ভুলের জন্য যে বিশাল ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।

Monday, February 15, 2016

দেখি এই হাঁটার শেষ কোথায় হয়

বাসের ভেতর চুপচাপ দাড়িয়ে আছি। চুপচাপ দাড়িয়ে থাকার কারন আছে,সবকিছুরই একটা কারন থাকে! পিচ্চি হেলপারটা ভাড়া চাচ্ছিল পেসেঞ্জারদের কাছ থেকে। ওকে দেখেই ভীড়ের মধ্যে স্ট্যাচু হয়ে আছি। আমার সামনের জনের কাছ থেকে ভাড়া নিয়েই আমার কাছে আসল পিচ্চিটা। কিছুটা খোচা দিয়েই আমাকে বলল -ভাই ভাড়াটা দেন -কি? -শোনেন নাই? ভাড়াটা দেন -আমার কাছে তো টাকা নাই! -ফাইজলামি করেন? -আরে! ফাইজলামি করলাম কখন! -বাসে উঠছেন ভাড়া দিতে হইব জানেন না? এতটুকু পিচ্চি কথায় ভালই এক্সপার্ট হয়েছে! অবশ্য এক্সপার্ট হওয়ারই কথা হেলপারি করতে করতে ট্রেনিং হয়ে গেছে তার! -ভাড়া দিতে হবে তা তো জানি কিন্তু টাকা থাকবে না সেটা তো জানতাম না। -মশকরা করেন? ঘটনায় আপেক্ষিকতায় আশেপাশের পেসেঞ্জার গুলো মনযোগ দিয়ে দেখছে! একজন পেসেঞ্জার ভীড় ঠেলে এগিয়ে এসে হেলপার পিচ্চিকে বলল -কি হইছে? এতো চিল্লাচিল্লি করস কেন? -ভাই দেহেন তো এই লোকের কাছে ভাড়া চাইতাছি কিন্তু উনি ভাড়া দেয় না কয় তার কাছে নাকি টাকা নাই! শুনছেন কথাডা? তাইলে সে ভাড়া ছাড়া বাসে উঠল কেন? 

Tuesday, February 9, 2016

আপনি একবারও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার শক্তির জায়গাটা কোথায়?

আপনার বন্ধুটি হয়তো খুব ভালো একটা চাকরি করে। মাস শেষে মোটা অঙ্কের বেতন পায়। আর আপনি কোনরকম একটা খেয়ে পরে বাঁচার মতো চাকরি করেন। হতে পারে, আপনার কোন বন্ধু হয়তো মডেলদের মতো দেখতে। সেইরকম হ্যান্ডসাম। অথবা আপনার ঘনিষ্ট কোন বান্ধবী দেখতে অপরূপা সুন্দরী। আপনি তাদের মতো সুন্দর নন। এরকম হাজারো অভিযোগ, হীনম্যনতা আছে অসংখ্য মানুষের। হীনম্যনতা আসা একদম অস্বাভাবিকও নয়। কে ই বা চায়, কারো চেয়ে পিছিয়ে থাকতে? কেউ চায় না। সবাই ভালো থাকতে চায়, সুন্দর থাকতে চায়, সুখী হতে চায়। কিন্তু আপনি একবারও কি ভেবে দেখেছেন, আপনার শক্তির জায়গাটা কোথায়? আপনার সবই কি দুর্বলতা? আপনি সারাক্ষণই ব্যস্ত থাকেন নিজের নানান দুর্বলতা নিয়ে। কিন্তু একবারও ভাবেন না, আপনার মধ্যেও হয়তো এমন কিছু আছে, যা আর কারো মাঝে নেই। আপনি অনন্য, অসাধারণ। সুন্দরভাবে বাঁচতে গেলে, সুখী হতে গেলে এসব চিন্তাভাবনা আপনাকে বাদ দিতে হবে। কিন্তু কেন?

Wednesday, February 3, 2016

মা

লেখকঃ পাভেল 

হঠাৎ করে নই, অনেক সময় ভেবেছি। কিন্তু এখনকার ভাবনার গভীরতা অনেকটাই বেশি। তখন আমি 3rd year এ পড়ি, একে একে ৩ ভাই-বোনের খুব জ্বর । কোনো ভাবেই ভালো হয় না। বেশ কিছু Test এর পরে জানা গেল প্যারা-টাইফয়েড ৩ জনেরই। ৩ জনরই সুস্থ হতে আড়াই মাস সময় লাগলো। এই আড়াই মাস তারা কঠিন কষ্ট পাইলো আর রাত-দিন এক করে আম্মা করলেন অকল্পনীয় কষ্ট । যেখানে প্রায়ই রাতেই আম্মা ঘুমাতেন ১-২ ঘন্টা। মাঝ রাতে উঠে কাউকে না কাউকে মাথায় পানি ঢালছেন আর দিনের বেলাতো ছিলই, সাথে তাদের জন্য টাটকা স্যুপ রান্নাসহ রোগির পথ্যের জন্য রান্না, অন্যদের জন্য তো আলাদা কিছু করতই ।

এর সাথে বাকি কাজ। হঠাৎ করে আব্বার পায়ের অপারেশন করতে হলো জরুরি কারণে। আবার আব্বার আলাদা খেয়াল। আমি ব্যবসায় যেতাম, মাঝে পড়তে যেতাম আর ডাক্তার, ঔষধ, বাজার এর ফাঁকে আম্মাকে কিছুটা সাহায্য করার চেষ্টা। আর আরো যখন ছোট- ৩ ভাই-বোনকে সকাল সকাল উঠে রেডি করে স্কুলে পাঠানো, ফিরে আসার আগে খাবার রেডি রাখা, আব্বার প্রতি দায়িত্ব, ঘরের অন্যান্য কাজ। আর যদি কাজের বুয়া না থাকতো তাহলে তো সব কাজ আম্মাকে একাই করতে হতো। কি পরিমাণ কষ্ট করতে হতো আম্মাকে, কিভাবে সবারটা ঠিক রাখতো। বাকি এই দীর্ঘ সময়ে আমিও ভালোই অসুস্থ হলাম ,জন্ডিস,ম্যালেরিয়া জ্বর আর ছোট বেলার কথাতো নাই বললাম।

Thursday, January 14, 2016

গর্ভবতী অবস্থায় মায়েদের যে ব্যাপক শারিরীক পরিবর্তন আসে, তা তো সবারই জানা

গর্ভবতী অবস্থায় মায়েদের যে ব্যাপক শারিরীক পরিবর্তন আসে, তা তো সবারই জানা। কিন্তু এর পাশাপাশি তার মনোজগতেও ঘটে বিপুল পরিবর্তন। শারিরীক যত্নের পাশাপাশি এই সময়ে তার মানসিক যত্নেরও প্রয়োজন। এই ব্যাপারে সবচেয়ে বেশী ভূমিকা রাখতে হবে স্বামী, শ্বশুর বাড়ির লোকজন ও সহকর্মীদের। আসুন জেনে নেই, এই সময় আমরা কিভাবে তাদের সাহায্য করতে পারি।

প্রথম তিনমাসঃ এই সময়টাতেই গর্ভপাত ঘটার সম্ভাবনা বেশী থাকে। নারী এই সময়টাতে প্রাকৃতিক ভাবেই একটু প্রটেক্টিভ বা রক্ষাকারী আচরণ করতে থাকে। তার চলাফেরার মাঝে অবচেতন মনেই একধরণের সতর্ক ভাব চলে আসে। যে কোন ভারী কাজকর্ম, সিড়ি ভাঙ্গা এই সব সে এড়িয়ে যেতে চায়। তাছাড়া শারিরীক বিভিন্ন অসুবিধা যেমন মাথা ঘোরা,বমি এইসব এই সময়েই বেশী হয়।

করনীয়ঃ এই সময় টাতে শারিরীক ভাবে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষন ফুটে না উঠাতে শশুর বাড়ির লোকজন বা স্বামীরা ভাবেন যে মেয়েটি সুস্থ্যই আছে। তখন তারা আশা করে যে, মেয়েটি এই সময়টাতে স্বাভাবিক ভাবে ঘড়ের কাজ কর্ম করবে। কিন্তু সত্যি কথা হলো, পরের মাসগুলোতেই সে বরং স্বাভাবিক ভাবে কাজ করতে পারবে, কিন্তু গর্ভপাতের ভয়ে অবচেতন মনের সতর্ক আচরণ তাকে এই সময় কাজ করতে বাধা দেয়। এরপর যদি বাড়ির লোকেরা বুঝতে না চেয়ে তার কাছ থেকে আগের মতই ঘরকন্নার কাজ আশা করেন, তাহলে সে স্বীকার হয় ডিপ্রেশনের। তাই এই সময়টা তাকে বিশ্রাম থাকতে দিন, পাশাপাশি সে সতর্ক ভাবে চলাফেরা করলে/করতে চাইলে তার প্রতি মনোযোগ প্রকাশ করুন। এতে তার আপনার প্রতি আস্থা ও নিরাপত্তার মনোভাব গড়ে উঠবে।

Thursday, December 31, 2015

বড় হতে হলে বড় মানুষের সাথে মিশতে হয়, চলতে হয়, ওদের কথা শুনতে হয় ......

(Source: Shushanto Paul)

২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে। কর্পোরেটে যে সবসময় চেহারা দেখে প্রমোশন দেয়, তা নয়। দিন বদলাচ্ছে, কনসেপ্টগুলো বদলে যাচ্ছে। শুধু বেতন পাওয়ার জন্য কাজ করে গেলে শুধু বেতনই পাবেন। কথা হল, কেন এমন হয়? সবচাইতে ভালটি সবচাইতে ভালভাবে করে কীভাবে? কিছু ব্যাপার এক্ষেত্রে কাজ করে। দুএকটি বলছি।

Wednesday, October 21, 2015

এসইও বিষয়ক পূর্ণাংগ সিলেবাস এবং প্রতিটি শিখার জন্য প্রয়োজনীয় লিংক

এসইও বিষয়ক পূর্ণাংগ সিলেবাস এবং প্রতিটি শিখার জন্য প্রয়োজনীয় লিংক


যারা এসইও নিয়ে কাজ করেন, তাদের জন্য অনলাইন থেকে শিখার জন্য সিরিয়াল অনুযায়ি একটা সিলেবাস তৈরি করে সেগুলো শিখার ভাল লিংকগুলো কালেকশন করেছি আজকে সারাদিন। যারা এসইও শিখেছেন, এসইও নিয়ে কাজ করছেন, তাদের জন্য ব্যক্তিগত সংগ্রহে রাখার জন্য এটা সুবিধা হবে আশা করি। আমার নিজেরও সংগ্র্রহে রাখার জন্য নিজের নোটে লিখে রাখলাম।

Monday, October 12, 2015

ব্রণ জানান দেবে অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের অসুখ

আপনার মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশে কি দীর্ঘদিন ধরে ব্রণ বা দাগ রয়েছে? তাহলে কিছু বিষয় ‍জেনে রাখা ভালো।

বিশেষজ্ঞদের মতে আমাদের মুখের ত্বক অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের প্রতিচ্ছবি। অর্থাৎ, মুখের এক একটি অংশের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন অঙ্গের সংযোগ রয়েছে। ফলে এসব স্থানে দাগ বা ব্রণ হলে খেয়াল করুন আপনার অজান্তেই আপনার অভন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কিনা।

লন্ডনভিত্তিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ জন টাগরিস জানান, মুখে বিভিন্ন অংশের দাগ মূলত দুশ্চিন্তা, খাদ্যাভাস, পরিপাক, শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত সমস্যা, পানিস্বল্পতা হরমোনজনিত সমস্যা প্রভৃতির কারণে হয়ে থাকে। 

জন দীর্ঘদিন চীনা চিকিৎসাবিধি অনুসরণ করে আসছেন। তাদের চিকিৎসাবিজ্ঞানের মতে, মুখের বিভিন্ন অংশ যেমন নাক, কপাল, চোয়াল, গাল প্রভৃতির সঙ্গে হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, কিডনি, লিভার, ব্লাডারের সংযোগ রয়েছে। এটিকে বলা হয় ফেস ম্যাপ।

এক কথায়, মুখমণ্ডলের বিভিন্ন অংশের ত্বকের সুস্থতা জানান দেবে আপনার অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করছে বা সেগুলো সুস্থ রয়েছে কিনা। আসুন জেনে নিই

কর্পোরেট প্রেম

প্রেমগুলি আজকাল সস্তা আর চকচকে ঠুসঠাস প্রেম হয় ফেসবুকে পিক বা লেখা দেখে ভাল লাগল ব্যাস প্রপোজ। "বাহ তোমার পিকতো অসাম! আমার gf হবা?" অকে ল্যাভ য়্যু (Love you)!

প্রেম মানে আজকাল আর দায়িত্ব নেয়া না প্রেম আজকাল বিএফ/ জিএফ কে বন্ধুমহলে শোঅফ করানো 

"দোস্ত তোর এই গার্লফ্রেন্ডটা কিন্তু অসাম হইছে! ভাল একটারেই পটাইছিস রে মামা!" আজকালকের প্রেম আটকে গেছে মেয়ের সুন্দর চেহারা আর ছেলের উজ্জল ক্যারিয়ারে। "ছাড়লি ক্যান? ছেলেটাতো ভালোই ছিল" "ধুর কি কস? ছেলের ক্যারিয়ার বলতে কিছু ছিল নাকি? পড়ত তো জাতীয়তে!"

নাহ আজকাল কেউ আর ভালোবাসার মানুষটার জন্য অপেক্ষা করে থাকেনা সময় কম, কাজ বেশি "অপেক্ষা" শব্দটার সাপ্লাই ভালবাসার বাজার থেকে কমে যাচ্ছে


Contact Form

Name

Email *

Message *