ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া অত্যন্ত নরম থাকে। তাই ভেজা চুল কখনোই আঁচড়াবেন না। কারণ এতে চুল ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে।
ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়াবেন না।ব্রাশের বদলে চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াবেন।
অনেকে চুল খুব ঘন ঘন আঁচড়ান। এটা ঠিক নয়। আবার চুল না আঁচড়ানোও ঠিক নয়। আর আঁচড়ানোর সময় প্রতিদিন গড়ে ১০০টি পর্যন্ত চুল পড়া স্বাভাবিক বলে ধরে নিতে হবে।
বজ্রাসনে বসে ( ছেলেরা নামাজে জেভাবে বসে) চুল গুলিকে সামনের দিকে নিয়ে ১০০বার, ডান দিকে ১০০বার, বাম দিকে ১০০বার এভাবে আঁচড়াবেন। এতে চুল পড়া বন্ধ হয়।
মনে রাখবেন কন্ডিশনার সবসময় কানের নিচ থেকে চুলে দেবেন। চুলের গোড়ায় লাগানোর দরকার নাই।
চুল ধুয়ে স্বাভাবিক বাতাসে শুকানোর চেষ্টা করুন।
ভেজা চুল বাঁধা থেকে বিরত থাকুন।
চুল শুকানোর ক্ষেত্রে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে ফ্যানের বাতাসে চুল শুকাতে পারেন।
ব্রাশ দিয়ে চুল আঁচড়াবেন না।ব্রাশের বদলে চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াবেন।
অনেকে চুল খুব ঘন ঘন আঁচড়ান। এটা ঠিক নয়। আবার চুল না আঁচড়ানোও ঠিক নয়। আর আঁচড়ানোর সময় প্রতিদিন গড়ে ১০০টি পর্যন্ত চুল পড়া স্বাভাবিক বলে ধরে নিতে হবে।
বজ্রাসনে বসে ( ছেলেরা নামাজে জেভাবে বসে) চুল গুলিকে সামনের দিকে নিয়ে ১০০বার, ডান দিকে ১০০বার, বাম দিকে ১০০বার এভাবে আঁচড়াবেন। এতে চুল পড়া বন্ধ হয়।
মনে রাখবেন কন্ডিশনার সবসময় কানের নিচ থেকে চুলে দেবেন। চুলের গোড়ায় লাগানোর দরকার নাই।
চুল ধুয়ে স্বাভাবিক বাতাসে শুকানোর চেষ্টা করুন।
ভেজা চুল বাঁধা থেকে বিরত থাকুন।
চুল শুকানোর ক্ষেত্রে হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে ফ্যানের বাতাসে চুল শুকাতে পারেন।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.