ভালোবাসার সম্পর্কগুলোর অকালমৃত্যুর সবচাইতে বাজে কারনটি হচ্ছে প্রতারিত হওয়া। প্রতারণা- সেটা যে কোন মানুষের কাছ থেকেই আসুকনা কেন অনেক বেশি কষ্টের হয়ে দাড়ায়্ আর সেই প্রতারকটি যদি হন আপনার সবচাইতে কাছের আর ভালোবাসার মানুষটি? ও আমার সাথে প্রতারণা করবে না তো? ছেড়ে যাবে না তো আমাকে? চলে যাবে না তো অন্য কারো হাত ধরে?- পৃথিবীতে খুব কম জুটিই আছেন যাদের মনে একবারের জন্যেও এই কথাগুলো উঁকি মেরে যায়নি। কিন্তু এরচাইতেও আরো কম মানুষ আছেন যাদের মনে এই প্রশ্নটি এসেছে যে ভালোবাসার মানুষটি কেন তাকে ছেড়ে চলে গেল। অথবা আসলেও সত্যিকার আর নিরপেক্ষভাবে সেটা কখনোই যাচাই করে দেখা হয়নি। সত্যিই তো! দুই-একটা অস্বাভাবিক ব্যাপার বাদে প্রচন্ড ভালোবাসায় থাকা দুজন মানুষের একজন কেন আরেকজনকে প্রতারণা করবে? আর তাই জেনে নিন এই ছোট্ট বিষয়গুলো। আর সুন্দর রাখুন নিজের ভালোবাসাকে।
১. ছাড় দিন
সম্পর্কের মানে এই নয় যে একজন আরেকজনকে সবসময়ই হাতের নাগালে রাখতে হবে, অনুসরন করতে হবে সবক্ষেত্রে। প্রতিটি মানুষেরই নিজস্ব কিছু করার থাকতে পারে। নিজস্ব কিছু সময় কাটানোর থাকতে পারে। অনেকেই আছেন যারা সঙ্গীকে প্রতি মিনিটে মিনিতে মেসেজ পাঠান বা কল করেন। ভালোবাসার প্রকাশ এটা ঠিকই। তবে সেই প্রকাশটা অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনার ভালোবাসার এই অস্বাভাবিক প্রকাশ আপনার সঙ্গীকে তার বন্ধু আর কাছের মানুষদের কাছে লজ্জায় ফেলছে না তো? ভেবে দেখুন। কারন অতিরিক্ত ভালোবাসা কখনোই উপভোগ্য নয়। বিরক্তির কারনও বটে। কে জানে হয়তো এই অস্বাভাবিক ভালোবাসার প্রকাশই তাকে ঠেলে দিচ্ছে আপনার থেকে অনেকটা দূরে।
২. রহস্যময়তা
মানুষ অজানাকে জানতে চায়। যেখানে অনেকটা আলো-ছায়ার খেলা সেখানেই মানুষ উঁকি মারে। দেখতে চায় ভেতরের পুরোটা। এটাই মানুষের সহজাত আচরন। আর তাই নিজেকে খানিকটা রহস্যময় করে তুলুন। কখনোই খোলা বই এর মতন জীবনের প্রতিটি খুটিনাটি আলোচনা করতে যাবেননা সঙ্গীর সাথে। এতে করে হয়তো আপনার প্রতি আকর্ষন হারিয়ে ফেলতে পারেন তিনি। নিজের ভেতরের রহস্যময়তাকে ধরে রাখুন। সেই সাথে হয়ে উঠুন হাস্যজ্জ্বল, মজার আর আগ্রহী শ্রোতা।
৩. ঝামেলা এড়ানো
সম্পর্কে সবসময়ই একজন দোষী হবেন এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। ভুল সবার দ্বারাই হতে পারে। কিন্তু একটু লক্ষ্য করে দেখুন তো আপনার ক্ষেত্রে কি এর উল্টোটা হচ্ছে? সবসময়ই কি সব ঝামেলার জন্যে কাছের মানুষটিকেই দাযী করছেন আপনি এটা জেনেও যে দোষটা আসলে আপনারই? তাহলে একটু ভাবুন। মাঝে-মাঝে এরকমটা খানিক খুনসুটি মজার হলেও সেটা সবসময়ের জন্যে কাম্য নয়। আর তাই প্রতিটা বিষয়ে ঝগড়া করা, দোষ চাপানোর মতন ব্যাপারগুলো এড়িয়ে চলুন। ভালোবাসার মানুষটি আপনার সবকিছুকেই ভালোবাসলেও সেটার অতিরিক্ততা তার ওপর বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অতীত
অনেকেরই অনেক রকমের অতীত থাকে। সেটা থেকে সে চলে আসতে চাইলে তাকে সাহায্য করা উচিত। কখনোই কথায় কথায় সেটাকে মনে করিয়ে দেওয়া উচিত নয়। আর তাই আপনার ভালোবাসার মানুষটির কষ্টকর অতীতকে ভুলে যান। অন্যথায় বারবার কষ্টকর অতীতের সাথে সাথে আপনাকেও তার কাছে অসহ্য লাগতে পারে।
৫. অভিযোগ
অনেকেই সামান্য সন্দেহ থেকেই অযথা কাছের মানুষটির প্রতি প্রতারনার অভিযোগ আনেন। শুধু তাই নয়, প্রতিশোধ হিসেবে অন্যদের সাথেও ঘনিষ্ট মেলামেশা শুরু করেন। যদি মনে হয় এটা করে সঙ্গীর কাছ থেকে সামান্যটুকু ভালোবাসাও ফেরত পাবেন তবে সেটা ভুল। আর তাই নিজেদের সন্দেহের আঙ্গুলকে বাইরের মানুষের কাছে স্পষ্ট করে না তুলে নিজেদের ভেতরেই পরিষ্কার করে নিন।
১. ছাড় দিন
সম্পর্কের মানে এই নয় যে একজন আরেকজনকে সবসময়ই হাতের নাগালে রাখতে হবে, অনুসরন করতে হবে সবক্ষেত্রে। প্রতিটি মানুষেরই নিজস্ব কিছু করার থাকতে পারে। নিজস্ব কিছু সময় কাটানোর থাকতে পারে। অনেকেই আছেন যারা সঙ্গীকে প্রতি মিনিটে মিনিতে মেসেজ পাঠান বা কল করেন। ভালোবাসার প্রকাশ এটা ঠিকই। তবে সেই প্রকাশটা অতিরিক্ত হয়ে যাচ্ছে না তো? আপনার ভালোবাসার এই অস্বাভাবিক প্রকাশ আপনার সঙ্গীকে তার বন্ধু আর কাছের মানুষদের কাছে লজ্জায় ফেলছে না তো? ভেবে দেখুন। কারন অতিরিক্ত ভালোবাসা কখনোই উপভোগ্য নয়। বিরক্তির কারনও বটে। কে জানে হয়তো এই অস্বাভাবিক ভালোবাসার প্রকাশই তাকে ঠেলে দিচ্ছে আপনার থেকে অনেকটা দূরে।
২. রহস্যময়তা
মানুষ অজানাকে জানতে চায়। যেখানে অনেকটা আলো-ছায়ার খেলা সেখানেই মানুষ উঁকি মারে। দেখতে চায় ভেতরের পুরোটা। এটাই মানুষের সহজাত আচরন। আর তাই নিজেকে খানিকটা রহস্যময় করে তুলুন। কখনোই খোলা বই এর মতন জীবনের প্রতিটি খুটিনাটি আলোচনা করতে যাবেননা সঙ্গীর সাথে। এতে করে হয়তো আপনার প্রতি আকর্ষন হারিয়ে ফেলতে পারেন তিনি। নিজের ভেতরের রহস্যময়তাকে ধরে রাখুন। সেই সাথে হয়ে উঠুন হাস্যজ্জ্বল, মজার আর আগ্রহী শ্রোতা।
৩. ঝামেলা এড়ানো
সম্পর্কে সবসময়ই একজন দোষী হবেন এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। ভুল সবার দ্বারাই হতে পারে। কিন্তু একটু লক্ষ্য করে দেখুন তো আপনার ক্ষেত্রে কি এর উল্টোটা হচ্ছে? সবসময়ই কি সব ঝামেলার জন্যে কাছের মানুষটিকেই দাযী করছেন আপনি এটা জেনেও যে দোষটা আসলে আপনারই? তাহলে একটু ভাবুন। মাঝে-মাঝে এরকমটা খানিক খুনসুটি মজার হলেও সেটা সবসময়ের জন্যে কাম্য নয়। আর তাই প্রতিটা বিষয়ে ঝগড়া করা, দোষ চাপানোর মতন ব্যাপারগুলো এড়িয়ে চলুন। ভালোবাসার মানুষটি আপনার সবকিছুকেই ভালোবাসলেও সেটার অতিরিক্ততা তার ওপর বিরুপ প্রভাব ফেলতে পারে।
৪. অতীত
অনেকেরই অনেক রকমের অতীত থাকে। সেটা থেকে সে চলে আসতে চাইলে তাকে সাহায্য করা উচিত। কখনোই কথায় কথায় সেটাকে মনে করিয়ে দেওয়া উচিত নয়। আর তাই আপনার ভালোবাসার মানুষটির কষ্টকর অতীতকে ভুলে যান। অন্যথায় বারবার কষ্টকর অতীতের সাথে সাথে আপনাকেও তার কাছে অসহ্য লাগতে পারে।
৫. অভিযোগ
অনেকেই সামান্য সন্দেহ থেকেই অযথা কাছের মানুষটির প্রতি প্রতারনার অভিযোগ আনেন। শুধু তাই নয়, প্রতিশোধ হিসেবে অন্যদের সাথেও ঘনিষ্ট মেলামেশা শুরু করেন। যদি মনে হয় এটা করে সঙ্গীর কাছ থেকে সামান্যটুকু ভালোবাসাও ফেরত পাবেন তবে সেটা ভুল। আর তাই নিজেদের সন্দেহের আঙ্গুলকে বাইরের মানুষের কাছে স্পষ্ট করে না তুলে নিজেদের ভেতরেই পরিষ্কার করে নিন।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.