কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। কে বা কারা কাঁঠালকে জাতীয় ফল হিসাবে আমাদের জাতির উপর ঘোষনা ও নির্বাচন করেছিলেন, আমি ওনাদের নাম গুলো জানতে চাই। আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা তাদের জানাতে চাই। আমি মনে করি, ওনাদের নির্বাচন ছিল মেধাবী, সঠিক এবং অত্যন্ত তাতপর্য পুর্ন।
কাঁঠাল আমাদের দেশের যে কেন অঞ্চলে ফলে। বাড়ী আঙ্গিনা সহ যে কোন জায়গাতে কাঁঠাল চারা লাগালেই এক সময় বিরাট গাছে পরিনত হয়। কাঁঠাল গাছের প্রতিটি অংশই কাজে লাগে। কাঁঠালের পাতা ছাগলের জনপ্রিয় খাদ্য, কাঁঠাল পাতা মুখের সামনে ঝুলিয়ে কোরবানী’র সময় আমরা ছাগলকে অনেক দূর নিয়ে যাই। কাঁঠালের কাঠ সহজে শুকায় এবং ওজনে হালকা ও দেখতে সুন্দর। জালানী হিসাবেও ভাল চলে। কাঁঠালের গাছ, ফলের নানা দিক নিয়ে কথা বললে সাগরের পানি যদি কালি হয় তবু আমার মনে হয় শেষ করা যাবে না।
কাঁঠালের বিচি নিয়ে গতকাল রাতে একটা এক্সপেরিমেন্ট করেছিলাম। আজ রেসিপিতে তা আপনাদের দেখাবো বলে ইচ্ছা পোষণ করছি। আশাকরি আপনাদেরও ভাল লাগবে।আমার দাদু ছোটবেলায় এমন একটা রান্না করতেন তবে আমরা তা খেতে চাইতাম না! তার রেসিপিটা আজ আর কোথায়ও পাওয়া যাবে না, আল্লাহ উনাকে বেহেস্ত নসীব করুন!
প্রস্তুত প্রণালীঃ (রেসিপিটা অনুমান থেকে করা হয়েছে। তবে আগেই বলি বেশ মজাদার হয়েছিল। আর আপনারাতো জানেন, মজা না হলে রেসিপি আমার পোষ্ট হয় না!)
ছবি ১ – কড়াইতে তেল নিয়ে তাতে পেঁয়াজ ও লবণ দিয়ে ভাল করে ভেজে নিন।
ছবি ২ – দুই চামচ রসুন বাটা, পণে এক চামচ হলুদ, এক চামচ গুড়া মরিচ (দেখে শুনে), এক চিমটা জিরা ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ ও এক কাপ পানি দিয়ে একটা ঝোল বানিয়ে নিন। (যারা আমার রেসিপি দেখেন তারা বিষয়টা দ্রুত বুঝে যাবেন)
ছবি ৩ – আগেই দেড় কাপের মত কাঁঠালের বিচি চিলে ছোট ছোট করে কেটে নিন এবং পানিতে ভাল করে সিদ্ব করে নিন। ঝোলে তেল ভেসে উঠলে কাঁঠালের কাঁটা বিচি গুলো দিয়ে দিন।
ছবি ৪ – এমন মাখা মাখা একটা অবস্থা এসে যাবে।
ছবি ৫ – আরো এক কাপ পানি দিয়ে কড়াই ঢেকে রাখুন। যতক্ষণ না কাঁঠালের বিচি ভাল করে সিদ্ব হয়ে নরম হয়ে যায়।
ছবি ৬ – কিছু শুঁটকী মাছ আগেই ভাল করে ধুয়ে হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। কাঁঠালের বিচি গুলো নরম হয়ে গেলে উক্ত শুঁটকী মাছ দিয়ে দিতে পারেন।
ছবি ৭ – ফাইন্যাল লবণ দেখুন। এবং হালকা ঝালে রেখে দিন যাতে পানি শুকিয়ে যায়।
ছবি ৮ – ঠিক এমন হয়ে গেলে চলবে।
ছবি ৯ – ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
ছবি ১০ – আমি নিশ্চিন্ত, খেয়ে বলবেনই ওয়াও!
যাই হোক কাঁঠাল নিয়ে আমার অনেক গবেষনা আছে! আমি নিজে একজন নিবেদিত কাঁঠাল প্রেমিক! কাঁঠাল নিয়ে আমার আরো লেখা ও ছবি দেখতে চাইলে উল্লেখিত লিঙ্ক গুলোতে ক্লিক করতে পারেন।
কাঁঠাল আমাদের দেশের যে কেন অঞ্চলে ফলে। বাড়ী আঙ্গিনা সহ যে কোন জায়গাতে কাঁঠাল চারা লাগালেই এক সময় বিরাট গাছে পরিনত হয়। কাঁঠাল গাছের প্রতিটি অংশই কাজে লাগে। কাঁঠালের পাতা ছাগলের জনপ্রিয় খাদ্য, কাঁঠাল পাতা মুখের সামনে ঝুলিয়ে কোরবানী’র সময় আমরা ছাগলকে অনেক দূর নিয়ে যাই। কাঁঠালের কাঠ সহজে শুকায় এবং ওজনে হালকা ও দেখতে সুন্দর। জালানী হিসাবেও ভাল চলে। কাঁঠালের গাছ, ফলের নানা দিক নিয়ে কথা বললে সাগরের পানি যদি কালি হয় তবু আমার মনে হয় শেষ করা যাবে না।
কাঁঠালের বিচি নিয়ে গতকাল রাতে একটা এক্সপেরিমেন্ট করেছিলাম। আজ রেসিপিতে তা আপনাদের দেখাবো বলে ইচ্ছা পোষণ করছি। আশাকরি আপনাদেরও ভাল লাগবে।আমার দাদু ছোটবেলায় এমন একটা রান্না করতেন তবে আমরা তা খেতে চাইতাম না! তার রেসিপিটা আজ আর কোথায়ও পাওয়া যাবে না, আল্লাহ উনাকে বেহেস্ত নসীব করুন!
প্রস্তুত প্রণালীঃ (রেসিপিটা অনুমান থেকে করা হয়েছে। তবে আগেই বলি বেশ মজাদার হয়েছিল। আর আপনারাতো জানেন, মজা না হলে রেসিপি আমার পোষ্ট হয় না!)
ছবি ১ – কড়াইতে তেল নিয়ে তাতে পেঁয়াজ ও লবণ দিয়ে ভাল করে ভেজে নিন।
ছবি ২ – দুই চামচ রসুন বাটা, পণে এক চামচ হলুদ, এক চামচ গুড়া মরিচ (দেখে শুনে), এক চিমটা জিরা ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ ও এক কাপ পানি দিয়ে একটা ঝোল বানিয়ে নিন। (যারা আমার রেসিপি দেখেন তারা বিষয়টা দ্রুত বুঝে যাবেন)
ছবি ৩ – আগেই দেড় কাপের মত কাঁঠালের বিচি চিলে ছোট ছোট করে কেটে নিন এবং পানিতে ভাল করে সিদ্ব করে নিন। ঝোলে তেল ভেসে উঠলে কাঁঠালের কাঁটা বিচি গুলো দিয়ে দিন।
ছবি ৪ – এমন মাখা মাখা একটা অবস্থা এসে যাবে।
ছবি ৫ – আরো এক কাপ পানি দিয়ে কড়াই ঢেকে রাখুন। যতক্ষণ না কাঁঠালের বিচি ভাল করে সিদ্ব হয়ে নরম হয়ে যায়।
ছবি ৬ – কিছু শুঁটকী মাছ আগেই ভাল করে ধুয়ে হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। কাঁঠালের বিচি গুলো নরম হয়ে গেলে উক্ত শুঁটকী মাছ দিয়ে দিতে পারেন।
ছবি ৭ – ফাইন্যাল লবণ দেখুন। এবং হালকা ঝালে রেখে দিন যাতে পানি শুকিয়ে যায়।
ছবি ৮ – ঠিক এমন হয়ে গেলে চলবে।
ছবি ৯ – ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
ছবি ১০ – আমি নিশ্চিন্ত, খেয়ে বলবেনই ওয়াও!
যাই হোক কাঁঠাল নিয়ে আমার অনেক গবেষনা আছে! আমি নিজে একজন নিবেদিত কাঁঠাল প্রেমিক! কাঁঠাল নিয়ে আমার আরো লেখা ও ছবি দেখতে চাইলে উল্লেখিত লিঙ্ক গুলোতে ক্লিক করতে পারেন।
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.